‘হাসি’ মানুষের সবচেয়ে ভালো ওষুধ

হাসি মানুষের যে কোনো অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ। মানবজীবনে হাসির গুরুত্ব অনেক। সময়কে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে হাসির কোনো বিকল্প নেই।

আজ বিশ্ব হাসি দিবস। চিকিৎসকদের ভাষায়, সারাদিনকে প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য সকালের ১ মিনিটের হাসিই যথেষ্ট। হাসি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি মানসিক চাপ থেকেও দূরে রাখে।

বৈশ্বিক সংকটের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ দৈন্যতায় দেশে মন ভাল করার অনুষঙ্গ দিন দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে। হাসি শুধু মন ভাল করে তাই না। হাসির রয়েছে শারীরিক ও সামাজিক গুরুত্ব।

একটু হাসিই পারে মানুষকে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি আরও বেশি প্রাণবন্ত করে তুলতে।

মানুষের চিন্তা কমানোর পাশাপাশি শরীরের পেশীকে আরাম দেয় প্রাণখোলা হাসি। একটু হাসি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

১৯৯৮ সালে বিশ্ব হাসি দিবস চালু করেন ভারতীয় চিকিৎসক ডা. মদন কাটারিয়া। তিনি হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করার জন্য হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করা দরকার।

১৯৯৮ সালে মুম্বাইতে প্রথমবার হাসি দিবস পালন করা হয়। হাসির মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ব এবং বন্ধুত্বের বিশ্বজনীন সচেতনতা সৃষ্টি বিশ্ব হাসি দিবসের উদ্দেশ্য।