হোটেল রেস্টুরেন্টে প্রয়োজন প্রশিক্ষিত রন্ধনশিল্পী’

সিলটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেছেন, ‘সিলেট পর্যটন নগর। এখানে দেশ-বিদেশের অনেক পর্যটক বেড়াতে আসেন এবং হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে খাবার খেতে যান। তাই প্রতিটি হোটেল ও রেস্টুরেন্টে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী থাকলে সিলেটের সুনাম আরও বৃদ্ধি পাবে।’ বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ও টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউট সিলেটের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘খাদ্য নিরাপত্তা, সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্য’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সোমবার নগরের সুবিদবাজারে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। খাদ্যের গুণগত মান ঠিক রাখতে উন্নত প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউট সিলেটে রন্ধনশিল্পী তৈরিতে কাজ করেছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজ করে দেশ ও দেশের বাইরে উন্নত জীবন গড়ে তুলছেন। বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতি ও টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউট প্রশিক্ষণের যে উদ্যোগ নিয়েছে তা প্রশংসনীয়।’ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি সিলেট শাখার সভাপতি খালেদ আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান সিদ্দিকীর পরিচালনায় কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি এ টি এম শোয়েব ও সিলেটের নিরাপদ খাদ্য অফিসার সৈয়দ সরফরাজ হোসেন। আরও বক্তব্য দেন, আন্তর্জাতিক শেফ টিপু রহমান, হেলাল উদ্দিন আহমদ, তামিম বিন ইমদাদ, অরূপ শ্যাম বাপ্পী, সালাউদ্দিন বাবলু, রবীন্দ্র ঘোষ, বদরুল ইসলাম, ফাহাদ আহমদ, আমিনুর ইসলাম রফিক, কিরণ কান্ত নাথ, ইব্রাহিম আহমদ, মাইদুল ইসলাম, অজয় শাহা প্রমুখ।