‘সহ-অধিনায়ক না থাকা সমস্যা নয়’

২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর মুশফিকুর রহিমকে সরিয়ে সাকিবকে টেস্ট অধিনায়ক করা হয়, সহ-অধিনায়ক করা হয় মাহমুদউল্লাহকে। তখন টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক সাকিবের সহকারী ছিলেন তামিম ইকবাল। ওয়ানডেতে মাশরাফি বিন মুর্তজার ডেপুটি ছিলেন সাকিব।

২০১৯ সালের অক্টোবরে আইসিসির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব মাঠের বাইরে চলে যাওয়ার পর নেতৃত্বে পরিবর্তন আসে। শূন্যতা তৈরি হয় সহ-অধিনায়কত্বে, তিন সংস্করণে রাখা হয় শুধু অধিনায়ক।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সাকিব বলেন, দলে সহ-অধিনায়ক থাকা একটা ট্র্যাডিশন, হয়তো থাকলে ভালো হতো। নাই বলে যে খুব একটা সমস্যা, আমার কাছে কখনই তা মনে হয়নি। দলে পাঁচ-ছয়জন সিনিয়র ক্রিকেটার আছে, যারা লিডারশিপ গ্রুপের অংশ, তাদের সবাই মিলেই যে কোনো ক্রাইসিসে যে কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার আরও বলেন, সহ-অধিনায়ক না থাকলে যে খুব একটা সমস্যা হয় বলে আমার মনে হয় না। যখন কোনো ভাইস ক্যাপ্টেন থাকে তখন যে খুব একটা বড় ভূমিকা রাখতে হয়, সেটা কিন্তু না। যেহেতু এটা একটা ট্র্যাডিশন ক্রিকেটের, সেদিক থেকে থাকতেই পারে।