অতিরিক্ত ঘাম বা হাইপারহাইড্রোসিস হলে

যদি অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীরে দুর্গন্ধও তৈরি হয় তাহলে ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে অনেক সময় সামাজিকভাবে অপদস্থকর বা বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হতে পারে। কোনো ধরনের শারীরিক পরিশ্রম করলে বা গরম আবহাওয়ায় মানুষের শরীর থেকে ঘাম নির্গত হওয়া একটি সাধারণ বিষয়। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই শরীরের নির্দিষ্ট কোনো জায়গায় যদি মাত্রাতিরিক্ত ঘাম সৃষ্টি হয় তাহলে এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া ভালো। সাধারণত বগলের নিচে, হাতের বা পায়ের তালুতে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হওয়ার সমস্যা অনেকেরই রয়েছে। ইংরেজিতে এটিকে ‘হাইপারহাইড্রোসিসকী কারণে শরীরের নির্দিষ্ট একটি অংশে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হয়, এ বিষয়টি এখনো নিশ্চিতভাবে কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কার করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। * শরীরে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হওয়া কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, * শরীরে উপস্থিত অন্য কোনো রোগের কারণে হতে পারে আবার তেমনি কোনো কারণ ছাড়াও এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে। * শরীরের যেকোনো অংশে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হতে পারে। আবার শরীরের নির্দিষ্ট কোনো অংশেও অতিরিক্ত ঘাম পরিলক্ষিত হতে পারে। * তবে ধারণা করা হয়, এটি হাইপারথ্যালামাসে ত্রুটির কারণে অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে। হাইপারথ্যালামাস মস্তিষ্কের ওই অংশ যেটি শরীরে ঘাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রঅতিরিক্ত ঘাম হলে যেসব সমস্যা দেখা দেয়:

 সামাজিক ও ব্যক্তিক্ষেত্রে সবচেয়ে ক্ষতিকর ঘামের সমস্যা হলো হাতের তালু ঘামা।