যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু-পাথর বিক্রির মহোৎসব

সুনামগঞ্জ সংবাদদাতা:যাদুকাটা নদীর তীরে কেটে বালু-পাথর বিক্রির মহোৎসব চলছে। তাহিরপুরের মাণিগাঁও শিমুল বাগানের র্পুব দক্ষিণ থেকে জাদুকাটার নদীর বড়টেকের পাকা সড়কের শুরু হতে আর্দশ গ্রামের সরকারি পুকুর পর্যন্ত প্রতিদিন সকালে ১৫০ থেকে ২০০ ‘শতাধিক সেইভ মেশিন চলার পাশপাাশি নদীর তীর কেটে বালু পাথর বিক্রি করা হচ্ছে। জাদুকাটার নদীর পশ্চিম তীর বিন্নাকুলি বাজারের উওর দিক জাঙ্গালহাটির সামনে শতাধিক সেইভ মেশিনে বালি বালু-পাথর উত্তোলন করা হয়। কিন্তু এব্যাপারে তাহিরপুর থানা পুলিশ, বাদাঘাট পুলিশ ফাড়ির এসআই আমির, এএসআই জহির ক্ষোভে আমার বিরুদ্ধে জনরোষ তৈরী করা, আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বা মিথ্যা মামলা দায়ের করাতে তৎপরতা শুরু করবে। সেইভ মেশিনে অবৈধভাবে বালু পাথর উঠানোর পেছনে নদীর তীরে এএসআই জহির নেতৃত্ব দেন এবং ও তার ব্যাক্তিগত মোটর সাইকলে চালক আজিজ প্রতি ফুট বালু পাথররে জন্য ১ টাকা হারে চাঁদা আদায় করে। আজিজ এ কাজে নৌকা দেখা ও টাকা আদায়ে দৈনিক ৭০০’শ টাকা বেতনে আরো ক’জনকে অলিখিত নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেেক ১০ টার দিকে এএসআই জহির শিুল বাগান এলাকা, বড়টেক, বড়ইবাগান জাঙ্গালহাটির সামনে ও জাদুকাটা নদীর বালু পাথর অবৈধভাবে সেইভ মেশিনে উক্তোলনের বিভিন্ন স্পটে গিয়ে মহড়া দিয়ে আসার পর বেলা ১১ টা থেকে চাঁদার টাকা আদায় শুরু হয়। প্রতিরাত ৮টার পর থেকে বাদাঘাট পুলিশ ফাড়িতে বসে আদায় কৃত টাকার হিসাব নিয়োগকৃত দের হাজিরার বেতন পরিশোধ, ভাগ বাটোয়ারা শেষ হতে সময় লাগে রাত ১১ টা থেকে ১২টা।