লালাবাজার ইউনিয়নের সালিশ ব্যক্তিত্ব ও সালেহা নূর একাডেমীর ডাইরেক্টর ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু বলেছেন, অনেক শিক্ষার্থী শুরুর দিকে ভাল ফলাফল অর্জন করলেও এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় গিয়ে ঝড়ে পড়ে। এই ঝড়েপড়ারোধে শিক্ষার্থীদের দুর্বলতা খুজে বের করে তাদেরকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পাঠদান করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদেরকেও অত্যন্ত সচেতনতার সাথে তাদের পাশে থাকতে হবে।
তিনি বলেন, দেশকে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করতে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের দিকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সকল শিক্ষার্থীকেই তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় পারদর্শী হতে হবে। কারণ বর্তমান সরকার তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে। যে যত বেশি তথ্য প্রযুক্তিতে পারদর্শী হবে সে তত বেশি ভাল কর্মসংস্থানের আওতায় যেতে পারবে।
শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে আলহাজ্ব রইছ মিয়া স্কুল এন্ড কলেজ’র উদ্যোগে আয়োজিত ২০২২ সালের এসএসসি ও বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
আলহাজ্ব রইছ মিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সেলিম আহমদ এর সভাপতিত্বে শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন কলেজের সহকারী শিক্ষক রুহেল আহমদ।
আলহাজ্ব রইছ মিয়া স্কুল এন্ড কলেজের সহকারি শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমান এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য খলিলুর রহমাম খলিল, আনছার আহমদ, আহাদ আহমদ, ফজর আলী, চমক আলী, আলাল আহমদ, রফিকুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. হাবিবুর রহমান, লালাবাজার কিন্ডার গার্ডেন এর এমডি আমিনুর রহমান চৌধুরী শিফতা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ ইসরাইল আলী বাদল, সহকারি শিক্ষক মিন্টন আচার্য্য, হাবিবে মিল্লাত, ঝুমা দাস, তামান্না ঘোস, সালমা ঘোস, রিমা ঘোস, সুমা ঘোস, ফারহানা জাহান ঝোনাকী, রুবেনা ঘোস, শিপা ঘোস প্রমুখ।
উল্লেখ্য, পূর্ব ঘোষিত আলহাজ্ব রইছ মিয়া স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন এ প্লাসপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঁচ হাজার টাকা করে নগদ অর্থ প্রদানের ঘোষনা দেন। শেষে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি গৌউছ মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য