সিলেটের জনপ্রিয় কয়েকজন কমেডি অভিনেতার মধ্যে রুহুল আমিন দিদার উরফে কদরিছ আলীএকজন। খুব অল্প সময়ের ভিতরে তরুণ এই অভিনেতা জায়গা করে নিয়েছেন সিলেটের লাখো মানুষের মনে। একের পর এক কমেডি নাটকে অভিনয় করে মানুষের প্রশংসা ও ভালবাসায় মন জয় করে নিচ্ছেন রুহুল আমিন দিদার । তিনি তার অভিনয় দিয়ে এই সমাজের অসংগতি মানুষের ভূল গুলো তুলে ধরবার চেষ্টা করেন। উদীয়মান এই অভিনেতা সিলেটি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা বর্তমান সিলেটের নাটকের এক নতুন উন্মোচক। সিলেটের দক্ষিণ সুরমা লালাবাজার ইউনিয়নের পশ্চিম ভাগের সাবেক মেম্বার আব্দুল মজিদ ও মায়ারুন্নেছার ছেলে।৬ ভাই ৪ বোনের মধ্যে সবার ছোট ও এক বোনের মধ্যে বড়।রুহুল আমিন দিদার পশ্চিমভাগ প্রাইমারি স্কুলে ৫ম শ্রেণী ও লালাবাজার আলিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল শেষ করেন। সর্ব প্রথম নাটকের নাম হলো গলা কাটা মানুষ, শেষে মজা, গাওর পাগল।রুহুল আমিন দিদার দক্ষিণ সুরমার রায়খাইল গ্রামের নির্মাতা জগলু মিয়ার হাত ধরে নাটক পাড়ায় বিস্তার ঘটান।এছাড়াও তিনি রাসেল হামিদ কাট্রুস আলী, ও বুরু মিয়া সহ সাহেদ মোশাররফ কটাই মিয়ার সাথে তাহার অসংখ্য নাটক রয়েছে। এমন কি ফারুক খান কয়েছ তেরা মিয়ার সাথেও অসংখ্য নাটকে কাজ করেছেন। বর্তমানে সিলেটি নাটক ইউটিউব চ্যানেলে অভিনয়ে পারদর্শী তাহার অভিনীত নাটক দাদার গেছে দাদি বন্দি, নগদ খাবিন, বিয়া করা লাগবো, বুড়ারে উরা দিছে, দেওর ভাবি, এমনকি আরো অসংখ্য তাহার অভিনীত নাটক রয়েছে যেগুলো দেশ ও সমাজের মানুষকে বিনোদন অশিক্ষনীয় বিষয় পাওয়া যায়। বর্তমানে সিলেটি নাটকের কদরিস আলী কারেক্টারে বেশ পরিচিতিরুহুল আমিন দিদার।অপসংস্কৃতির ভিড়ে অভিনেতা রুহুল আমিন দিদার শিক্ষণীয় এই নাটিকা গুলি খুব ভালো ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তার ভক্ত অনুরাগীরা।
মন্তব্য